৬ টি সেরা ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার।(2022)
ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার: বর্তমানে জনসাধারণ ভিডিও কনটেন্ট দেখতে খুব পছন্দ করছেন।ফলে ইউটিউব,ফেসবুক টিকটক এর মত বিভিন্ন প্লাটফর্মে অনেকেই অ্যাকাউন্ট খুলে ভিডিও আপলোড করেছেন।তবে এই প্লাটফর্ম গুলিতে ভিডিও আপলোড করার আগে সেটি এডিট করার প্রয়োজন পরে।আর সেইজন্য দরকার পরে একটি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার।ফ্রেন্ডস, এই পোস্টের মাধ্যমে ৬ টি সেরা প্রফেশনাল এডিটিং সফটওয়্যার সম্পর্কে জেনেনিন।

আজকাল অনলাইনে অডিয়েন্স ভিডিও কনটেন্ট দেখাই বেশি পছন্দ করেন,বিগত কয়েক বছর ধরে ইন্টারনেটে অর্ধেকেরও বেশি ট্রাফিক শুধু ইউটিউব, ফেসবুক,netflix মধ্যে activity লক্ষ্য করা যায়।
অনলাইনে ইউটউব ও ফেসবুকের মধ্যে আমরা সবথেকে বেশি ভিডিও watch করে থাকি,এবং আগামী দিনে এর সংখ্যা আরও বাড়বে এটা নিশ্চিত।
তাই,বহু কানেন্ট ক্রিয়েটরা এই প্লাটফর্ম গুলিতে অ্যাকাউন্ট ওপেন করছেন। সেখানে ভিডিও আপলোড করে নিজে স্বনির্ভর হওয়ার চেষ্টা করছেন।
কিন্তু কানেন্ট ক্রিয়েট করতে cemera ,ল্যাপটপের সঙ্গে একটি ভালো ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার এরও দরকার পরে।
কেননা ইউটিউবে প্রফেশনাল ভিডিও আপলোড করার জন্য আপনাকে একটা ভালো ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে।
হয়তো আপনি এই প্লাটফর্মে গুলিতে নুতুন বা কেবলে শুরু করেছেন অথবা আগে কখনো ভিডিও এডিট করেনি।তাই, চিন্তা নেই আমি যে সফটওয়্যার গুলি আপনাদের সাজেস্ট করবো সেগুলো খুবই beginner ফ্রেন্ডলি।
এই সফটওয়্যার গুলির A to Z টিউটোরাল আপনারা ইউটিউবে পেয়ে যাবেন।একটু দেখে নিলে খুব তাড়াতাড়ি এগুলি আপনার আয়ত্তে চলে আসবে।
তাহলে চলুন দেরি নাকরে কয়েকটি সেরা কম্পিউটারে video এডিটিং সফটওয়্যার সম্পর্কে জেনেনি।
6 টি সেরা প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার
ইন্টারনেটের মধ্যে সহে সহে ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার মজুদ রয়েছে।কিন্তু এর মধ্যে বেশির ভাগ সফটওয়্যার যেগুলি নামেই এডিটিং সফটওয়্যার,কামে কিছু না।
তাই আমি রিসার্চ করে কিছু সেরা সফটওয়্যার আপনাদের জন্য বাছাই করেছি,যেগুলি এই পোস্টে সাজেস্ট করবো।
অনেকেই হয়তো আগে কখনো ভিডিও এডিট করেনি,তাই প্রথমে আপনাকে কোন পেইড সফটওয়্যার কিনার দরকার নেয়।
at first আপনি কোন একটি ফ্রি সফটওয়্যার থেকে এডিটিং কাজ শুরু করুন, তারপর ভবিষ্যতে আরও এডভান্স ভিডিও এডিট করতে পেইড সফটওয়্যার এর দিকে নজর দিবেন।
তাই আমি আপনাদের সঙ্গে ফ্রি ও paid দুই ধরণের সফটওয়্যার নিয়ে কথা বলবো।
ফ্রি ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার
বন্ধুগন,আমি আপনাদের আগেই বললাম অনেকেই নতুন নতুন কানেন্ট ক্রিয়েট বা এডিটিং কাজ শুরু করেছেন। তাই তাদের পক্ষে হাজার হাজার টাকা দিয়ে সফটওয়্যার কেনার সামর্থ নেই।
আবার ফ্রি ভার্সনে Watermark এর সমস্যা দেখা যাই।তাই,চিন্তা নেই আমি এখানে যে সফটওয়্যার গুলি সাজেস্ট করবো তাদের খাসিয়াত হচ্ছে,
এগুলির সাহায্যে আপনি প্রফেশনাল ভিডিও এডিট করতে পারেবন তও আবার Watermark ছাড়া। তাহলে চলুন চটপট জেনেনি –
আরও পড়ুন –
1. VSDC

বন্ধুগণ VSDC খুবই পপুলার এবং ফ্রি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার।পৃথিবী জুড়ে প্রায় ৫০ লক্ষ্যর বেশি এর ইউসার আছে। ভিডিও এডিট করতে বহু ক্রিয়েটরা এই ফ্রী সফটওয়্যার টি ব্যবহার করে থাকেন।
গুগলে সার্চ করলে আপনি এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে উইন্ডোজ এর জন্য ডাউনলোড করতে পারবেন।
এখানে ভিডিও এডিটিং এর সঙ্গে অডিও এডিটিং ও ভিডিও কনভার্টার করার অপশন পেয়ে যাবেন।
এ সফটওয়্যারটির কিছু স্পেশাল ফিচারস আছে যেগুলো কোন ফ্রি সফটওয়্যার পক্ষে পাওয়া দুস্কর। তার মধ্যে কিছু ফিচার এখানে উল্লেখ করছি।
প্রথমত এখানে আপনি 4K আলট্রা হাই ডেফিনেশন ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন।
এছাড়া আপনি এখানে থ্রিডি ভিডিও,VR সাপোর্টেড ও 360 ভিডিও এডিট করতে পারবেন।
এছাড়া আরও কিছু ফিচার লক্ষ্য করা যায় যেমন – live color correction,Motion tracking,Masking, Visual and audio effects,Video stabilization tool .
এছাড়া এখানে কিছু এডভান্স ফিউচার লক্ষ্য করা যায়,যে গুলি সাধারণত কোন ফ্রি সফটওয়ারের পাওয়া যায় না।
এই ফিচার গুলি আপনি একটা পেইড সফটওয়্যার ছাড়া দেখা যায় না ,কিন্তু VSDC আপনাকে ফ্রিতে উপলব্ধি করছে।
তাই আপনি যদি কনটেন্ট ক্রিয়েট প্লাটফর্মে নতুন শুরু করছেন,তাহেল আমি অবশ্যই আপনাকে এই সফটওয়্যারটি টি দিয়ে শুরু করার সাজেস্ট করব।
তারপর আপনি ভবিষ্যতে আরও উন্নতমানের সফটওয়্যার এ move করতে পারেন। VSDC এর ডাউনলোড লিংক নিচে দেওয়া হলো।
ডাউনলোড – VSDC
2. OpenShot

ফ্রেন্ডস,আমাদের দ্বিতীয় তালিকা তে যে ফ্রী সফটওয়্যার টি আছে তার নাম হচ্ছে OpenShot video Editor.
ওপেন সট ভিডিও এডিটর উইন্ডোজ,লিনাক্স ও mac তিন অপারেটিং সিস্টেমের জন্য প্রাপ্তিসিাধ্য। OpenShot এর খাসিয়ত হচ্ছে এটি খুবি সিম্পল এবং এর ইন্টারফেস হচ্ছে ক্লিন।
এখানে ভিডিও এডিট করা তুলনামুলুক অনেক সহজ,বিশেষ করে একজন বিগগনের জন্য যারা কেবলে এডিট কাজ শুরু করছেন।
এর কিছু স্পেশাল ফিচারস সম্পর্কে বলতে হলে,এখানে আপনি ভিডিও ট্রিম করতে পারবেন, ভিডিওর মধ্যে এনিমেশন অথবা ইফেক্ট অ্যাড করতে পারবেন।এছাড়া –
- কী ফ্রেম অ্যানিমেশন।
- সীমাহীন ট্র্যাকগুলি যোগ করুন, ক্লিপকে পুনরায় আকার দিন, স্কেলিং, ট্রিমিং, স্নেপিং, রোটেশন এবং কাটিং।
- টাইটেল টেম্পলেট, টাইটেল তৈরি, উপ-শিরোনাম।
- 3 ডি অ্যানিমেটেড টাইটেল ও এফেক্টস।
- অ্যাডভান্স টাইম লাইন (যেমন ড্র্যাগ এন্ড ড্রপ, স্ক্রোলিং, প্যানিং, জুমিং ,স্নেপিং)।
- অডিও মিক্সিং ও এডিটিং।
এই ধরণের বিভিন্ন ফীচার OpenShot Video Editor মধ্যে লক্ষ্য করা যায় ।এর ইন্টারফেস আগেই বললাম খুবই সাধারণ,বিগেনার ফ্রেন্ডলি।
যাদের VSDC বা অন্য সফটওয়্যার এর layout বা ইন্টারফেস বুঝতে অসুবিধে হলে তারা এই সফটওয়্যার টি ব্যবহার করতে কোনো অসুবিধে আসবে না।
তাই আপনি যদি ইউটিউব বা ফেসবুকের জন্য ভিডিও তৈরী বা এডিট করতে চান,তাহলে এই সফটওয়্যার থেকে শুরু করতে পারেন।নিচের ডাউনলোড লিংক দেওয়া হল।
ডাউনলোড – OpenShot Video Editor
3. blender

বন্ধুগন আমরা যে তৃতীয় ফ্রি ভিডিও সফটওয়্যার টি সম্পর্কে জানব তার নাম হচ্ছে ব্লেন্ডার।
হয়তো আপনারা এর নাম শুনেছেন এটি খুবি পাওয়ারফুল ভিডিও সফটওয়্যার।যেহেতু এটি একটি ওপেনসোর্স সফটওয়্যার তাই এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।
ফ্রেন্ডস আপনি যদি অ্যাডভান্স প্রফেশনাল পাওয়ারফুল সফটওয়্যার খুজছেন তাহলে ব্লেন্ডার সবথেকে ভালো অপশন।
এখানে আপনি যে স্পেশাল ফিচার পাবেন তা অনেক পেইড সফটওয়্যার ও পাওয়া যায় না।
এছাড়া এই সফটওয়্যার টি ভালোভাবে রান করার জন্য কম্পিউটারের কনফিগারেশন ভালো থাকা দরকার। তবেই, smooth রান করবে।
তাহলে জানুন এবার, এর সাহায্যে কি করতে পারবেন ও এর ফিচার সম্পর্কে।
ফ্রেন্ডেস, blender এর মাধ্যমে আপনি অ্যানিমেটেড ফিল্ম তৈরি করতে পারবেন।যেকোনো ভিজুয়াল আর্ট যেমন থ্রিডি প্রিন্টেড,গেমস ইত্যাদি এডিট হয়।নিচে এর spical ফীচার গুলি বলা হলো –
- Path-Tracer Engine For Realistic Rendering.
- Create 3D Games
- Film Animation
- Visual Effects Features
- Game Creation
- Camera and Object Motion Tracking
- Modeling
আরও বহু প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন।এছাড়া ভিডিও এডিটিং তো আছেই।ফ্রেন্ড সাধারণত কন্টেন ক্রিয়ার যথা ফেসবুক ইউটিউব এর এর সিম্পল ভিডিও তৈরি করার জন্য ব্লেন্ডার ব্যবহার করার দরকার নেই।
তবে আপনি যদি কোন প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং কাজের যুক্ত আছেন,যেখানে গ্রাফিক্স,VFX,বা 3D কাজ হচ্ছে তাহলে অবশ্যই এই সফটওয়্যারটি আপনার বহু ক্ষেত্রে উপকার করবে।
তাই, আমি এটি তাদের জন্য রিকমেন্ড করব যারা গ্রাফিক্স বা 3D এডভান্স সফটওয়্যার সম্পর্কে খোঁজ করছেন।
ডাউনলোড – blender
4. DaVinci Resolve 16

বন্ধুগণ,DaVinci Resolve 16 একটি ফ্রী অ্যাডভান্স পাওয়ারফুল video এডিটিং সফটওয়্যার। যেটি আপনি সম্পূর্ণ ফ্রিতে পেয়ে যাবেন।
আপনি ঠিক শুনেছেন এটি সম্পূর্ণ ফ্রী এবং শুনলে অবাক হবেন হলিউডের বড় বড় সিনেমা এই সফটওয়্যার থেকে এডিট হয়।
হ্যা ঠিক শুনছেন ,তবে এর একটি পেইড ভার্সন আছে যেটি DaVinci Resolve studio নামে পরিচিত যেটি সফটওয়ারের এর অ্যাডভান্স লেভেলের ফিচারস গুলো আনলক করে।
তবে আপনি এর ফ্রি ভার্সনে যে ফিচারস পান,তা কোনো পেইড সফট্ওয়ারেও দিতে পারবে না। এখানে আপনি যে স্পেশাল ফীচার পাবেন তার কিছু উল্লেখ করা হলো –
8K editing, color correction, visual effects and audio post production all in one software tool!. instantly move between editing, color, effects, and audio with a single click.
আমি এই সফটওয়্যার তাদের রেকমেন্ড করবো যারা ভিডিও প্রোডাকশন নিয়ে কাজ করছেন।এই সফটওয়্যার টি ডাউনলোড ও আরও বিস্তারিত জানতে এর অফসিয়াল ওয়েবসাইট ভিসিট করুন। blackmagicdesign.com
আরও পড়ুন –
paid ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার
ফ্রেন্ডস, উপরে আমি সবধরণের ইউসার কে মাথায় রেখে ৪ টি ফ্রি সফটওয়্যার নিয়ে কথা বললাম,যেগুলি সাহায্যে ভিডিও এডিটিং থেকে যেকোনো প্রফোশনাল কাজ করতে পারবেন।
এবার আমরা কিছু পেইড প্রোফেসনাল সফটওয়্যার সম্পর্কে জেনেনি।
5. Filmora9

Filmora9 এই এডিটিং সফটওয়্যার টির সম্পর্কে অনেকের জানা আছে।আমাদের ভারতবর্ষে কনটেন্ট ক্রিয়েটরা সবথেকে বেশি ফিলমরা ব্যবহার করেন।
হ্যাঁ তবে অনেকেই এর ক্রাক ভার্শন ডাউনলোড করে ইউজ করে সেটা পুরোপুরি ইনলিগল কাজ।আমি কখনো আপনাদের সেই ভাবে ইউজ করার পরমার্শ দেবো না।
আপনি এই সফটওয়্যার টি ক্রয় করতে না পারলে, উপরে যে ফ্রি অপশন গুলো দিয়েছি সেগুলি ব্যবহার করুন।
যখন আপনার সফটওয়্যার Purchase করার মতো সামর্থ্য হবে তখন এটি কিনে ব্যবহার করুন।
যাইহোক,এই সফটওয়্যারটি এত ফেমাস তাই,এর কিছু ফিচার সম্পর্কে চলুন জেনেনি।
Filmora হচ্ছে beginners ফ্রেন্ডলি এডিটিং সফটওয়্যার।এর ইন্টারফেস হচ্ছে খুব সুন্দর,বিশেষ করে নুতুন ইউসার দের বুঝতে খুব উপকার করবে।
এই সফটওয়্যার এর মধ্যে কিছু স্পেশাল ফিচারস লক্ষ্য করা যায়,যেমন ইউসারা 4K ভিডিও এডিটি করে এক্সপোর্ট করতে পারেবন। নিচে এর ফিচার গুলি উল্লেখ করা হল –
Audio Equalizer 4K Resolution Editing Support GIF Support Split Screen Video And Audio Controls Layer Multiple Video Clips Video Stabilization Color Grading Presets Advanced Text Editing Tilt-Shift Mosaic (Blurring) Noise Removal Social Import Frame By Frame Preview Speed Control Audio-Mixer Chroma Key Backgrounds Screen Recording Audio Separation Scene Detection |
Filmora সফটওয়্যার আপনি Monthly,Annual,ও Lifetime এর জন্য ক্রয় করতে পারেন।আরও বিস্তারিত ডিটেইলস জানতে wondershareFilmora অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিসিট করুন।
Filmora ব্যবহার করতে হলে আপনার কম্পিউটারের মিনিমান যে কনফিগারেশন দরকার তা আমি নিচে উল্লেখ করলাম।
জানুন – সফটওয়্যার ডাউনলোড করার সেরা ওয়েবসাইট ?
Filmora9 for Windows System Requirements:-
- Processor : Intel i3 or better multicore processor, 2GHz or above.
- RAM : 4 GB RAM (8GB required for HD and 4K videos).
- Graphics : Intel HD Graphics 5000 or later
- Disk : At least 10GB free hard-disk space for installation
ডাউনলোড – Filmora9
6. Adobe Premiere Pro

প্রফেশনাল ভিডিও তৈরী সফটওয়্যার এর নাম শুনলেই প্রথমে আমাদের মাথায় এডোবি প্রিমিয়ার প্রো নাম গর্জায়। ছবি এডিট হোক বা ভিডিও Adobe সবাই কে পেছনে ফেলে দিয়েছে।
এটা আলাদা করে বলার দরকার নেই adobe কতটা পপুলার সফটওয়্যার।আমাদের দেশ বিদেশের কনটেন্ট creator, ফ্লিম,docomentery, ads,টিভি ব্রডকাস্টিং আরো বিভিন্ন স্তরে এই সফটওয়ারটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়।
অ্যাডোবির সফটওয়্যার আরো ফেমাস তার কারণ হচ্ছে আপনি এর ক্রিয়েটিভ ক্লাউডের মেম্বার হলে এডোবি সমস্ত সফটওয়্যার যেমন Photoshop,Illustrator,After Effects ইত্যাদি সফটওয়্যার এর ব্যবহার করতে পারবেন।
এডোবি প্রিমিয়ার প্রোর কিছু স্পেশাল ফিচারস সম্পর্কে জেনেনিন।
Adobe Premiere Pro features
|
Adobe প্রিমিয়ার প্রো খুবি কস্টলি সফটওয়্যার। মাসে প্রায় 1420 টাকার মতো পরে ভারতে। তবে আপনি প্রায় সাড়ে তিন হাজার টাকা দিয়ে Creative Cloud এর সাবস্ক্রাইব নিলে এর সমস্ত অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন।
এর মধ্যে Photoshop, Illustrator, InDesign, Premiere Pro and Acrobat মত আরো বিভিন্ন অ্যাপসের ডেস্কটপ ও মোবাইল apps ব্যবহার করতে পারবেন।
Adobe Premiere Pro for Windows System Requirements:-
Processor | Intel® 6thGen or newer CPU – or AMD equivalent |
Operating system | Microsoft Windows 10 (64-bit) version 1803 or later |
RAM | 8 GB of RAM |
GPU | 2 GB of GPU of recommended graphic cards |
ডাউনলোড (Free Trial) – Adobe Premiere Pro
আমাদের শেষ কথা –
ফ্রেন্ডস, আপনাদের Requirement কে মাথায় রেখে আমি সব ধরনের ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার সাজেস্ট করেছি। তাই আশাকরি আপনারা যে প্রফেশনাল কাজ ই করেননা কেনো,আপনি উপরের ফ্রী অথবা পেইড দুই অপসন এ বেঁছে নিতে পারেন।
এছাড়া আরো কয়েকটি ফ্রী ও পেইড সফটওয়্যার আছে যেগুলি আপনি একবার চেক করতে পারেন। যেমন ফ্রী অপশনে HitFilm Express,Lightworks,Shotcut এগুলি খুবি পপুলার ফ্রী ভিডিও বানানোর সফটওয়্যার ।
আর পেইড অপশনে আপনি Filmora pro,DaVinci Resolve studio,cyberLink PowerDirector,Pinnacle Studio এগুলিকে চেক করতে পারেন।
ভাই হলিউড বলিউড কোন সফটওয়্যার দিয়ে ভিডিও এডিট করে?