ফেসবুক আইডি ভেরিফাই করার নিয়ম?(facebook id verification 2021).
ফেসবুক আইডি ভেরিফাই(facebook id verification):- বন্ধুগণ আমরা সবাই জানি পৃথিবীর সবথেকে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে ফেসবুক।যেখানে সম্ভবত আমার আপনার সবার অ্যাকাউন্ট আছে।তাই, এই ফেসবুক একাউন্ট গুলিকে কিভাবে লাইফটাইম বা চিরদিনের জন্য ভেরিফাই করবেন তার পুরো প্রক্রিয়াটি এই পোস্টে আলোচনা করব।সুতরাং ফেসবুক আইডি ভেরিফাই করার নিয়ম টি বিস্তারিত জানতে হলে,এই আর্টিকেলটি ভালভাবে পড়েনিন।

বন্ধুগণ,হয়তো অনেক ইউজার আছেন যারা ফেসবুক আইডি ভেরিফিকেশনক সম্পর্কে কোন ধারনা নেই,এবং এই কথাটি প্রথমবার শুনছেন।আবার কেউ,কেউ ফেইসবুক ভেরিফিকেশন করার সুবিধা গুলি কি সেটা জানতে চাইছেন।
এ ধরনের বিভিন্ন রকম প্রশ্ন বা চিন্তা ইউজারদের মাথায় আসতে পারে,তাই চিন্তা নেই আমি একে একে প্রত্যেকটি কোশ্চেনের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।
প্রথমেই আমরা জেনেনেবো ফেইসবুক ভেরিফিকেশন কি?
ও কেন আমাদের একাউন্ট আইডেন্টি ভেরিফিকেশন করতে হয়?
ফেইসবুক ভেরিফিকেশন কি?ও ভেরিফিকেশন করার সুবিধা গুলো কি ?
বন্ধুগণ ভারত ও বাংলাদেশেরমত দেশ গুলিতে প্রত্যেকদিন ফেসবুকের ইউজার সংখ্যা বেড়েই চলছে। তারফলে এখানে অনেকেই ফেক বা নকল আইডি বা একের বেশি অ্যাকাউন্ট খুলে এই প্ল্যাটফর্মকে স্পামিং বা নোংরা করছে।
তাই ফেসবুক আনভেরীফায়েড একাউন্টকে চিহ্নিত করে সেগুলি ব্লক বা ডিজেবল করে দেই।
এরফলে, যেসব ইউজারদের একের অধিক একাউন্ট ,আইডির মধ্যে কোন অবৈধ অ্যাক্টিভিটি বা কাজ করলে
আবার আইডির উপর বার বার কেউ রিপোর্ট করে অথবা ফেসবুক বুঝতে পারলে খুব সম্ভবত সেই একাউন্ট ফেসবুক ডিজেবল বা ব্লক করে দেই।
জানুন ফেসবুক আইডি রিপোর্ট করার নিয়ম ?
এবং সেই একাউন্ট পুনরাই ফিরে পেতে ইউজারকে ফেসবুক দ্বারা আইডেন্টি ভেরিফাই(ভোটার কার্ড বা অন্য কোনো গভর্মেন্ট id) এর প্রমাণ দ্বারা সঠিক পরিচয় দিতে হয়।
যদি,সেই অ্যাকাউন্টের মালিক সঠিক প্রমাণ দিতে না পারে তাহলে,ফেসবুক সেই একাউন্ট চিরদিনের জন্য ব্লক করেদেয়।
কিন্তু আপনার যদি সেই আইডি বা অ্যাকাউন্ট আগের থেকে আইডেন্টি ভেরিফাই করা থাকতো তাহলে ফেসবুক বুঝত এটি কোন জেনুইন ইউজারের আইডি ফেক আইডি নই।
ফলে সেই একাউন্ট ফেসবুক ডিজেবল বা ব্লক করত না।
তাই যেসব ইউজারদের জেনুইন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আছে, এবং এই ধরনের বিভিন্ন ঝামেলা ঝঞ্জাট ও নিজের আইডি কে সুরক্ষিত রাখতে চান, তাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট অবশ্যই ভেরিফাই থাকা দরকার।
দ্বিতীয়তঃ আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আরো বেশি সিকিওর হয়েযাবে।সেটা কিভাবে একটু ভেঙে বলেদি।
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আইডেন্টি verification করার পর সেখানে Two–factor authentication (2FA) অ্যাক্টিভ হয়ে যাবে।
এরফলে আপনা ফেসবুক পাসওয়ার্ড চুরি হয়ে গেলেও কেউ সেই একাউন্ট এরমধ্যে লগইন করতে পারবে না।
কারণ এই Two–factor authentication (2FA) এর মধ্যে দিয়ে আপনার রেজিস্টার মোবাইলে ওটিপি যাওয়ার পরে সেই একাউন্ট ওপেন করতে পারবেন।
এর ফলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আরও বেশি সিকিউর বা নিরাপদ হয়ে যাবে।
তৃতীয়ত:
ফেসবুকের কাছে সেই একাউন্টটি আর অপরিচিত থাকবো না।কারণ ইউজার ভেরিফিকেশন করার পর সেই id ফেসবুকের কাছে একটি পরিচিত ইউজার হিসেবে গৃহীত হবে।
ফলে ভবিষ্যতে ফেসবুক যদি সেই id প্রতি কোন স্টেপ নেই,তাহলে এই দিক গুলি অবশ্যই বিবেচনা করে দেখবে। এবং এর এক্সট্রা বেনিফিট পাওয়া যাবে।
যাইহোক,আমরা বিস্তারিত জানলাম ফেসবুক ভেরিফিকেশন করার কি বেনিফিট বা সুবিধে রয়েছে।
তাহলে চলুন, এবার সেই বেনিফিট গুলি কিভাবে পাবেন ও এই ভেরিফিকেশন করতে কি কি প্রয়োজন পড়ে সেগুলো জেনিনি।
জেনে নিন –
আইডি ভেরিফাই করতে কি কি দরকার পড়ে?
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ভেরিফিকেশন করতে সাধারণত আপনি যদি ভারতবর্ষে বসবাস করেন তাহলে ভোটার কার্ড আধার কার্ড বা যেকোন government-issued সার্টিফিকেট দিলেই হবে।
আর আপনি বাংলাদেশের নাগরিক হলে,এনআইডি কার্ড,ড্রাইভিং লাইসেন্স,পাসপোর্ট বা অন্যান্য government-issued সার্টিফিকেট এর ছবি আপলোড করতে হবে।
এখানে আপনার একটি কথা মনে রাখা দরকার-
আপনার ফেসবুকের মধ্যে যে নাম দেওয়া আছে government-issued আইডেন্টি কার্ড এর মধ্যেও সেই নাম,বয়সও ঠিকানা থাকা বাধ্যতামূলক।তবেই আপনার অ্যাকাউন্টটি ভেরিফাই হবে।
আপনার ফেসবুকের মধ্যে যদি এগুলি ভুল দেওয়া থাকে তাহলে,একাউন্ট ভেরিফাই করার আগে নিজেরনাম,বয়স ও ঠিকানা গুলি ঠিক করেনিন।
যদি জানা থেকে কিভাবে করতে হয় তাহলে ইউটিউব এর মধ্যে ভিডিও দেখে সেগুলি ঠিক করে নিন।
তাহলে,চলুন দেরী না করে এবার ভেরিফিকেশন প্রসেসটি step-by-step দেখেনি।
জানুন- কিভাবে ফেসবুক ব্লক আইডি উদ্ধার করবেন?
জেনেনিন ফেসবুক আইডি ভেরিফাই করার নিয়ম?(step-by-step)
আশাকরি,আপনাদের সবার কাছে একটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন রয়েছে।প্রথমে নিজের এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে ফেসবুক অ্যাপ্লিকেশন টি ওপেন করুন।
অ্যাপ্লিকেশন ওপেন করার পর,উপরের ডানদিকে যে তিনটে লাইন দেখতে পাচ্ছেন সেখানে টাচ দিয়ে ফেসবুক Menu ওপেন করুন।(নিচে ছবিতে ফলো করুন)

এবার ফেসবুক মেনুর মধ্যে প্রবেশ করার পর, নিচে স্ক্রল করে Settings & Privacy বলে একটি অপশন দেখতে পাবেন সেটি ওপেন করুন।
এবং পুনরাই Settings সেকশনটি ওপেন করুন।(নিচে ছবিতে ফলো করুন)

সেটিং সেকশনের মধ্যে আপনি ,ফেসবুক আইডির সমস্ত পার্সোনাল সিকিউরিটির বিভিন্ন সেটিংস গুলি ম্যানেজ করতে পারবেন।
সেটিং সেকশন ওপেন হলে,উপরে আপনি একাউন্ট সেটিংসর (Account Settings) একটি সেকশন দেখতে পাবেন।
সেখানে পার্সোনাল ইনফরমেশন(Personal Information)নামে যে অপশন টি দেখতে পাচ্ছেন, সেটি টাচ দিয়ে ওপেন করুন।(নিচে ছবিতে ফলো করুন)

এবার পার্সোনাল ইনফরমেশন সেকশনের মধ্যে আপনার নিজস্ব বিভিন্ন তথ্যগুলি ম্যানেজ করতে পারবেন।
এই সেকশনে মধ্যে আপনি নাম,কন্টাক্ট ইনফো,আইডেন্টিটি কনফার্মেশন ও একাউন্ট ডিক্টিভেশনর তথ্যগুলি ম্যানেজ করতে পারবেন।(নিচে ছবিতে ফলো করুন)

পার্সোনাল ইনফরমেশন এর (personal information) ৩ নম্বর সেকশন Identiy Confirmation এর একটি অপসন দেখতে পাবেন সেখানে নিজের ফেইসবুক id ভেরিফাই করতে সেটি ওপেন করুন।(নিচে ছবিতে ফলো করুন)

Identity Confirmation-
আইডেন্টি কনফার্ম করার পর ফেসবুক সেই তথ্য গুলিকে কি কি কাজে ব্যবহার করবে সেগুলি জানতে পারবেন।
তাই আপনি তাদের সঙ্গে একমত হলে নিচে Confrim Your Identity নামে অপশনটি দেখতে পাচ্ছেন,ওখানে ক্লিক করুন।(নিচে ছবিতে ফলো করুন)

Countery choose
Next – ফেসবুক জানতে চাই আপনি কোন দেশের বাসিন্দা, সেটি জানার জন্য countery choose করতে বলবে।
এখানে নিজের দেশটি সিলেক্ট করেনিন।
আমি যেমন ভারতীয় নাগরিক,তাই এখানে ইন্ডিয়ান সিলেক্ট করেছি।
আপনারা যদি অন্যকোনো দেশের নাগরিক হন,যেমন বাংলাদেশ তাহলে এখানে বাংলাদেশ সিলেক্ট করুন।(নিচে ছবিতে ফলো করুন)

নিজের দেশ সিলেক্ট করার পর,পরবর্তী ধাপ হচ্ছে একটি অ্যাকাউন্ট সিকিউর করার মেসেজ দেখতে পাবেন সেটি নেক্সট করুন করেদিন।
এবার এখানে two-factor অথেন্টিকেশন ট্রান অন চালু করার জন্য ফেসবুকে নির্দেশ দিবে।
সেটি চালু করার জন্য, Two–factor authentication লেখা আছে পাশে একটি অ্যারো দেখতে পাচ্ছেন সেখানে টাচ দিয়ে পরবর্তি ধাপে চলেযান।(নিচে ছবিতে ফলো করুন)

Two–factor authentication
এবার ফেসবুক two-factor অথেন্টিকেশন অ্যাক্টিভ করার জন্য আপনার কাছে দুটি অপশন দিবে তারমধ্যে একটিকে নির্ধারিত করতে হবে।
এই প্রসেস টি সম্পূর্ণ কমপ্লিট করার পর আপনার অ্যাকাউন্ট আরো সিকিউর যথা একাউন্টের সিকিউরিটি দ্বিগুণ হয়ে যাবে।
আমি আরেকবার, two-factor অথেন্টিকেশন অ্যাক্টিভ করার ফলে কিসুবিধে পাবেন সেটি বুঝিয়ে দিচ্ছি-
two-factor অথেন্টিকেশন অ্যাক্টিভ করার পর,যখনই আপনি অন্য কোন ব্রাউজার বা মোবাইল থেকে ফেসবুকে লগইন করবেন তখনই আপনার মোবাইলে একটি ওটিপি যাবে।(ওয়ান টাইম passsword)
এবার আপনি যখন অন্যকোন মোবাইল ফোন,ব্রাউজার বা app থেকে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লগইন করবেন,তখন আপনাকে এই otp দিয়ে লগইন করতে হবে।এই otp ছাড়া লগইন করতে পারবেন না।
এর ফলে কেউ আপনার fb পাসওয়ার্ড জেনে ফেললে বা হারিয়ে গেলেও আপনি নিশ্চিত থাকতে পারবেন। কারণ আপনার পাসওয়ার্ড জানলেও মোবাইলে ওটিপি ছাড়া অ্যাকাউন্ট লগইন করতে পারবে না।
তাই ফেসবুক আইডি ভেরিফাই করতে আপনার ফেসবুকের মধ্যে two-factor অথেন্টিকেশন আক্টিভ থাকা বাঞ্ছনীয়।
এবার ফেসবুকের মধ্যে দেখুন দুটি অপশন দেখতে পাচ্ছেন।এখানে আপনি দ্বিতীয় অপশন Text Message(SMS) সিলেক্ট করুন তারপর কন্টিনিউ করুন।
(নিচে ছবিতে ফলো করুন)

এবার আপনার ফেসবুক এর মধ্যে যে রেজিস্টার মোবাইল নাম্বারটি দেওয়া আছে সেটি দেখতে পাবেন।
ওই নম্বর এর উপর two-factor অথেন্টিকেশন আক্টিভ করতে চান তাহলে নিচে Continue এ টাচ দিয়ে পরবর্তী ধাপে চলে যান।
(মানে ওই নাম্বারে otp কোড যাবে) (নিচে ছবিতে ফলো করুন)
(নম্বর চেঞ্জ করতে হলে add নম্বর মোবাইল নম্বর অ্যাড করেনিন)

এবার এই মোবাইল নম্বরে ফেসবুক ছয় সংখ্যার কোড সেন্ড করবে।আপনি সেই কোডটি মোবাইলে দেখে এখানে টাইপ করে দিন।(নিচে ছবিতে ফলো করুন)

কোড টাইপ করার পর নিচে নেক্সট করে দিন। এবার কনফ্রিম করতে ফেসবুক পাসওয়ার্ড দিন।
এরপর প্রসেস finish করার পরে আপনার ফেসবুক আইডির মধ্যে Two–factor authentication আক্টিভ হয়েযাবে।
দেখুন এবার Two-factor authentication is on বলে লেখা থাকবে। এবং তারপাশে গ্রীন টিক মার্ক দেখতে পাবেন।

Personal ID
Two-factor অথেন্টিকেশন অ্যাক্টিভ করার পর দ্বিতীয় স্টেপ আপনার নিজের ভোটার কার্ড,পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্সের এর ছবি আপলোড করতে হবে।
তাহলে চলুন এবার আমরা জেনেনি কিভাবে আপনি নিজের আইডেন্টিটি ভেরিফাই করবেন।
আইডেন্টিটি ভেরিফাই
দেখুন স্ক্রিনে Personal ID or Notarized Documents ওখানে ক্লিক করুন। (নিচে ছবিতে ফলো করুন)

নেক্সট করার পর আপনাকে নিজের আইডেন্টি ভেরিফাই অপশনটি বেছে নিতে হবে।মোবাইলের স্ক্রিনের ওপর আপনি দুটি অপশন দেখতে পাবেন-
Upload your ID
get a form notarized
নিজের ভোটার কার্ড বা পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্সের ছবি আপলোড করতে প্রথম অপশনটি সিলেক্ট করুন।
আর যদি আপনার আইডেন্টিটি কার্ড নাথাকে,তাহলে নিচের দ্বিতীয় অপশন form notarized ফর্মটি ফিলাপ করতে হবে।
আমি ধরে নিলাম আপনাদের সবার আইডেন্টি কার্ড আছে তাই এই পোস্টে আপনি প্রথম অপশন এর প্রসেস টি দেখাচ্ছি।(Upload your ID)

এবার নেক্সট করার মোবাইলের স্ক্রিন এর মধ্যে আপনি তিনটি অপশন দেখতে পাবেন।
পাসপোর্ট ,ডাইভিং লাইসেন্স ও ন্যাশনাল আইডি কার্ড।এর মধ্যে আপনি যেকোনো একটি সিলেক্ট করে নেক্সট করুন।(মানে আপনি যে ডকুমেন্ট দিয়ে নিজের আইডেন্টি ভেরিফাই করতে চান তার ছবি এখানে আপলোড করতে হবে)।
আমি এখানে ন্যাশনাল আইডি কার্ড আপলোড করবো,তাই সেটি সিলেক্ট করছি।

এরপর নেক্সট করুন দেখবেন আপনার মোবাইলের ক্যামেরা ওপেন হয়েযাবে।সেখানে নিজের id টি নিয়ে এসে স্ক্যান করে নিন।
(মনে রাখবেন এখানে কোনো ভুল বা ডুপ্লিকেট কার্ড দিলে আপনার একাউন্ট ভেরিফাই হবে না)।

আপনার id স্ক্যান হয়েগেলে সেটি সাবমিট করেদিন, id সাবমিট করার পর একটু wait করুন তারপর দেখবেন স্ক্রিনে finish লেখা ঊঠবে। তাহলে জানবেন ফেসবুক আইডি ভেরিফাই প্রসেসে সম্পূর্ণ হয়েগেছে।

ফেসবুক আপনার আইডিকে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে রিভিউ করে দেখবে।সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আপনার ফেসবুক আইডি ভেরিফাই করেদিবে।
কিছুদিন পর একাউন্ট ভেরিফাই হয়েগেলে আপনি দেখবেন Personal ID or Notarized Documents এর পশে গ্রীন টিক দেখতে পাবেন।
এছাড়া ফেসবুক এরমধ্যে আপনার একাউন্ট ভেরিফাই হয়েগেছে তার একটি নোটিফিকেশন পেয়ে যাবেন।

আরো পড়ুন –
- কিভাবে মোবাইলে ফেসবুক আইডি ডিজেবল করবেন জেনেনিন?
- কিভাবে ফেসবুকে নিজের প্রোফাইল লক করবেন ?(নুতুন নিয়ম)
আমাদের শেষ কথা,
বন্ধুগণ,আশাকরি উপরে দেখানো প্রসেসটি আপনারা সম্পূর্ণ বুঝতে পেরেছেন।ফেসবুক id ভেরিফাই করার পর যদি নামের পশে নীল ব্যাচ (blue verification badge) লাগাতে চান,
তাহলে সেই প্রসেসটির সম্পর্কে খুব তারতারি একটি পোস্ট লিখবো।এবং তার লিংক আপনি এই পোস্টের নিচে পেয়েযাবেন।
তাহলে বন্ধুরা, আশাকরি আমি ফেসবুক আইডি ভেরিফাই করার নিয়ম এই পোস্ট দ্বারা বুঝতে পেরেছি।আপনার যদি কোনো কিছু জিজ্ঞাসা থাকে তাহলে কমেন্ট বা ফেসবুকে আমাকে কন্টাক্ট করুন।ধন্যবাদ
আরও পরুন –